যন্ত্র যখন বন্ধু ছিল

ছোটবেলায় মনে আছে অকেজো যন্ত্র খুলে ফেলার অভ্যাস ছিল আমার। বড় হয়ে বুঝলাম আমার মতো অনেকেরই ওই ঝোঁক ছিল আর এই অনেকের মধ্যে আবার এরকম অনেকেও ছিল যারা খুলে ছড়িয়ে ফেলা যন্ত্রাংশগুলিকে আবার জোড়া লাগাতেও পারত। আমি অত কাজের ছিলাম না, কিন্তু যন্ত্রের প্রতি মুগ্ধতা ছিল। মা আমাদের নিয়ে দাদুবাড়ি গেলে ফিরে এসে দেখতাম বাবা কিছু একটা কিনে রেখেছে, মায়ের জন্য বা আমাদের জন্য। একবার ফিরে এসে দেখি ঢং ঢং ঘণ্টা বাজানো একটা দেওয়ালঘড়ি কিনে এনেছে। প্রত্যেক ঘণ্টায় সেটায় আওয়াজ হয়। প্রথমে আনন্দ হলেও পরে খানিক ঘ্যান ঘ্যান করেছিলাম বলে মনে পরে। আশেপাশে অথবা বন্ধুদের কারো না থাকলেও সিনেমা দেখার দৌলতে আমি ততদিনে কুকু-ক্লক চিনে গেছি। আমার ওটা চাই। পাইনি অথবা কিনে দেওয়া হয়নি, দুটোর কোনো একটা হবে। অনেক ছোট বয়েস থেকেই জানি জিনিসের দাম হয় তাই অপচয় করতে নেই। তাই একটা ঘড়ি থাকলে তো আরেকটা কখনোই কিনতে নেই। কিন্তু শিশুমন তো আর টাকার অর্থ বোঝে না। কতই বা দাম হত? Continue reading “যন্ত্র যখন বন্ধু ছিল”

First Person Narration: Days of Solitude and Dumb-Monster

First the schools and the colleges got shut. Then shut the state. When almost all the roads were shut, they shut the whole nation too. This was all of a sudden and all too confusing. Whenever the work load was heavy, I wanted a break. When deadlines bother, I need a break. And now that I have a break, I need a break from the break. It’s crazy.

Continue reading “First Person Narration: Days of Solitude and Dumb-Monster”